মার্ক জাকারবার্গের জীবনী

Author:

Published:

Updated:

মার্ক জাকারবার্গের জীবনী, জাকারবার্গের সংগ্রামী জীবনী
সাইবার জগতে ফেসবুকের নাম শোনেনি এমন মানুষ হয়ত খুব কমই আছেন। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট হল ফেসবুক আর জনপ্রিয় এই নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মার্ক জাকারবার্গ।

আধুনিক বিশ্বে মার্ক জাকারবার্গ কে চেনে না এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। তিনি এমনই একজন সফল ব্যক্তি যিনি মাত্র ২৩ বছর বয়সে মিলিয়নিয়ারে পরিণত হন। একজন ব্যক্তির স্বপ্ন আর শ্রম দেওয়ার মানসিকতা থাকলে বয়স কোনো ব্যাপারই নয়, এমনই দৃষ্টান্ত বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরেছেন মার্ক জাকারবার্গ।

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মার্ক জাকারবার্গ একজন আমেরিকান কম্পিউটার প্রোগ্রামার ও সফটওয়্যার ডেভেলপার। বর্তমানে তিনি ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং চেয়ারম্যান। মাত্র ২৬ বছর বয়সেই মার্ক

টাইম ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে বছরের সেরা ব্যক্তিত্ব রূপে নির্বাচিত হন। ২০১০ সালে টাইম ম্যাগাজিন বিশ্বের ১০০ জন প্রভাবশালী এবং অর্থবিত্তসম্পন্ন ব্যক্তিদের মধ্যে  মার্ককে Person of the Year হিসেবে পুরস্কৃত করেন।

২০১০ সালে Ben Mezrich এর The Accidental Billionaires বই এ উল্লিখিত তথ্যের উপর ভিত্তি করে মার্ককে নিয়ে একটি মুভি বের হয়। যার নাম দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক। সেখানে মার্ক জাকারবার্গের জীবন এবং ফেসবুক আবিষ্কারের কাহিনী তুলে ধরা হয়।

The Accidental Billionaires;

২০১১ সালে একটি ইসরায়েলি পত্রিকা ‘দ্য জেরুজালেম পোস্ট’ মার্ককে বিশ্বের Most influential Jews দের একজন হিসেবে অভিহিত করে। ২০১৬ সালে ফোর্বস এর তথ্য অনুযায়ী বিশ্বের শীর্ষ ৫ ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে মার্ক ছিলেন ৫ম স্থানে। ২০১৮ সালে তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৬৬.৪ বিলিয়ন ডলারে ।

বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে ২য় স্থান অধিকারী মার্ক জাকারবার্গ কে নিয়েই আমাদের আজকের ভিডিওটি। মার্ক দেখিয়েছেন নিজের স্বপ্ন এবং আইডিয়ার প্রতি স্থির বিশ্বাস থাকলে কিভাবে সাফল্য অর্জন করা যায়। আশা করি, মার্কের জীবনী আপনাকে আরো উৎসাহিত করবে নিজের চিন্তাধারার উপর স্থির বিশ্বাস রেখে সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে।  

পূর্ব জীবনঃ

যুক্তরাষ্ট্রের এই কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও সফটওয়্যার ডেভলপারের পুরো নাম মার্ক এলিয়ট জাকারবার্গ। মার্ক জাকারবার্গ ১৯৮৪ সালের ১৪ ই মে জন্মগ্রহণ করেন আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরে। তার বাবা এডওয়ার্ড জাকারবার্গ একজন ডেন্টিস্ট এবং মা কারেন একজন সাইকোলজিস্ট। চার ভাই বোনের মাঝে তিনিই সবার বড়। তার তিন বোন হলেন রান্ডি, ডোনা এবং এরিয়েল।

মার্ক প্রাথমিক স্কুল থেকেই প্রোগ্রামে খুব আগ্রহী ছিলেন। মাধ্যমিক শ্রেণীতে অধ্যয়নের সময় শখের বশে সফটওয়্যার লেখা শুরু করেন। প্রোগ্রামিং এ তার আগ্রহ দেখে ১৯৯০ সালে তার বাবা তাকে Atari Basic Programming শেখান। এরপর মার্ক একজন সফটওয়্যার প্রোগ্রামার ডেভিড নিউম্যান এর কাছে প্রোগ্রামিং সম্পর্কে সবকিছু শিখতে শুরু করেন। মার্কের বয়স যখন প্রায় ১২ বছর, তখন তিনি অ্যাটারি বেসিক প্রোগ্রামিং ব্যবহার করে একটি ম্যাসেজিং প্রোগ্রাম তৈরি করেন। মার্ক প্রোগ্রামটির নাম দেন জাকনেট। যে বয়সে শিশুরা গেমস খেলত, সে বয়সে তিনি গেমস তৈরি করতেন।

মাধ্যমিক শ্রেণীতে অধ্যয়নের সময় শখের বশে সফটওয়্যার লেখা শুরু করেন।

একই সময়ে তিনি একটি মিউজিক প্লেয়ার তৈরি করেন যা একজন শ্রোতার গান শোনার পছন্দের তালিকাটি সংগ্রহ করে রাখতে পারে। এই প্রোগ্রামটির নাম ছিল Synapse Media Player.

১৯৯৮ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত মার্ক Ardsley High School এ অধ্যয়ন করেন। একসময় তিনি গ্রিক এবং ল্যাটিন ভাষায় জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। ২০০০ সালে মার্ক ফিলিপস এক্সেটার একাডেমীতে স্থানান্তরিত হন। সেখানে তিনি জ্যোতির্বিজ্ঞান, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও ইংরেজি ক্লাসিক্যাল সাহিত্যে পুরষ্কার পান। তিনি অসিক্রীড়া তারকা ছিলেন এবং অসিক্রীড়া দলের অধিনায়ক ছিলেন। কলেজে তিনি মহাকাব্যিক কবিতার লাইন থেকে আবৃত্তি করার জন্যও পরিচিত ছিলেন।

ক্যারিয়ারঃ

২০০২ সালে ফিলিপস এক্সেটার একাডেমী থেকে পাস করে মার্ক জাকারবার্গ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখানে তিনি CourseMatch নামে একটি প্রোগ্রাম তৈরি করেন। এটি শিক্ষার্থীদের তাদের কোর্স সিলেক্ট করতে এবং স্টাডি গ্রুপ বেছে নিতে সাহায্য করত।

মার্ক জাকারবার্গ হার্ভার্ড এ তার ২য় বর্ষ চলাকালীন সময়ে ২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর তৈরি করেন ফেসবুকের পূর্বসুরি সাইট ফেসম্যাশ। এতে তিনি হার্ভার্ডের ৯টি হাউসের শিক্ষার্থীদের ছবি ব্যবহার করেন। তিনি দুইটি করে ছবি পাশাপাশি রেখে, কোন ছবিটি ভালো তার উপর হার্ভার্ডের সব শিক্ষার্থীদের ভোট দিতে বলেন। ফেসম্যাশ সাইটে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ৪৫০ ভিজিটর ২২,০০০ ছবিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভোট দেয়। ফলে ফেসম্যাশ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

ফেসম্যাশ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে মার্ক তার নতুন সাইটের কোড লেখা শুরু করেন। এরপর তিনি ফেব্রুয়ারিতে হার্ভার্ডের ডরমিটরিতে thefacebook.com সাইটের উদ্বোধন করেন। এতে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় প্রায় এক মিলিয়নের উপরে। ফলে মার্ক সিদ্ধান্ত নেন, এই সাইটটি নিয়ে কাজ করার জন্য তিনি তার সম্পূর্ণ সময় ব্যয় করবেন। তাই তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ড্রপ আউট করেন।

মার্ক জাকারবার্গ ফেসবুকের অফিস স্থানান্তর করে নিয়ে আসেন ক্যালিফোর্নিয়ার পালো আলটোতে। তিনি তার বন্ধু Cris Hughes, Eduardo Saverin, Andrew McCollum এবং Dustin Moskovitz কে নিয়ে নতুন অফিসে কাজ করা শুরু করেন।

মার্ক জাকারবার্গের ফেসবুকের গল্প পড়ুন

২০০৫ সালের আগস্টে Thefacebook.com নাম পরিবর্তন করে কোম্পানির নাম রাখা হয় শুধু ফেসবুক। এই সময় তিনি ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের সাথে Beacon এবং Connect নামে দুইটি সার্ভিস যোগ করেন । ফেসবুক শুরুতে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের জন্য হলে ২০০৫ সাল থেকে ফেসবুক সারাবিশ্বের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। ফলস্বরূপ ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৯ মিলিয়নে দাঁড়ায়।

ফেসবুকের জনপ্রিয়তা দেখে বিভিন্ন কোম্পানি যেমন ইয়াহু, MTV Networks থেকে সাইটটি কিনে নেওয়ার অফার আসে। কিন্তু মার্ক জাকারবার্গ ফেসবুকের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তাদেরকে না করে দেন। বরং তিনি সাইটটি আরো বিস্তৃত করতে এবং ফেসবুকে নতুন নতুন ফিচারস যোগ করতে মনোযোগ দেন।

ফেসবুকের জনপ্রিয়তা দেখে বিভিন্ন কোম্পানি যেমন ইয়াহু, MTV Networks থেকে সাইটটি কিনে নেওয়ার অফার আসে।

২০১৩ সালে মার্ক বিভিন্ন সেল ফোন ফার্মস যেমন Quacomm, Samsung, Opera Software, Ericsson, Microsoft, MediaTek এবং Reliance এর সাথে internet.org নামে একটি নতুন প্রজেক্ট শুরু করেন। এই প্রজেক্টের উদ্দেশ্য ছিল উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ইন্টারনেটের ব্যবহার ছড়িয়ে দেওয়া। এরপর মার্ক ফেসবুকের সাথে ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটস অ্যাপ সহ আরো কিছু অ্যাপস যুক্ত করেন। যা ফেসবুকের জনপ্রিয়তা আরো বাড়িয়ে তোলে।

ব্যক্তিগত জীবনঃ

মার্ক জাকারবার্গের পরিবারে আছেন তার স্ত্রী এবং দুই মেয়ে। ২০১২ সালের ১৯শে মে মার্ক তার সহপাঠী Priscilla chan কে বিয়ে করেন। তাদের দুই মেয়ের নাম হল ম্যাক্স চান জাকারবার্গ এবং অগাস্ট চান জাকারবার্গ।

ব্যক্তি হিসেবে মার্ক জাকারবার্গ বেশ মিশুক, দৃঢ় মানসিকতার অধিকারী এবং পরিশ্রমী। তার স্বপ্ন বিশ্বকে অবাধ ও উন্মুক্ত করে তোলা। বিশ্বের মানুষকে পরস্পরের কাছে নিয়ে আসা।

বিশ্বের মানুষকে পরস্পরের কাছে নিয়ে আসা।

২০১২ সালের এক বার্তায় তিনি বলেন- ফেসবুক কেবল একটি কোম্পানি হিসেবে তৈরি করা হয়নি। একটি সামাজিক লক্ষ্যকে কাজে প্রতিফলিত করার জন্যই এটি তৈরি করা হয়। আর এই লক্ষ্য হচ্ছে পৃথিবী বা বিশ্বকে আরো অবাধ ও উন্মুক্ত করা এবং যোগাযোগ বৃদ্ধি করা।

মার্ক জাকারবার্গ মনে করেন-Done is better than perfect. অর্থাৎ নিখুঁত কাজ প্রয়োজনীয়। কিন্তু নিখুঁত কাজের চেয়ে কাজটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটাই মূখ্য।

তিনি বলেন, ঝুঁকি নেওয়াটা কখনোই ঝুকিপূর্ণ নয়। শুধু একটিমাত্র পদ্ধতি অবলম্বন করে বিশ্বকে অবশ্যই পরিবর্তন করা সম্ভব, আর তা হল ঝুঁকি নেওয়া।

মার্কের কাছে ফেসবুকের ইভোলিউশন খুব অবাক করার মত। তিনি বলেন, আমি আগেও ভাবতাম এবং এখনো ভাবি-যদি আমরা এই কাজটি না করতাম, তাহলে অন্য কেউ এটি করত।

“শুধু একটিমাত্র পদ্ধতি অবলম্বন করে বিশ্বকে অবশ্যই পরিবর্তন করা সম্ভব, আর তা হল ঝুঁকি নেওয়া ।” 

মার্ক মনে করেন নিজের পছন্দ মত কাজ করা উচিত। তিনি বলেন, আপনি যদি আপনার পছন্দ অনুযায়ী কাজ করেন এবং আপনার কাজকে ভালোবাসেন, তাহলে কিভাবে কাজটি করবেন তা নিয়ে আপনার একটি মাস্টার প্ল্যান করার ও প্রয়োজন হবে না।

তিনি বলেন, মানুষকে শেয়ার করার পাওয়ার দিয়ে আমরা পৃথিবীকে আরো স্বচ্ছ করে তুলেছি।

২০১০ সালে Wired নামক ম্যাগাজিনে প্রদত্ত এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, The thing I really care about is the mission making the world open. তিনি আরো বলেন, বিশ্বের প্রত্যেক জনকে যোগাযোগের মাধ্যমে কাছাকাছি নিয়ে আসার একটি সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে এবং এর প্রয়োজন ও অপরিসীম। সমাজকে ভবিষ্যতের জন্য তৈরি করতে প্রত্যেকের মনের ভাব প্রকাশের সুযোগ থাকা উচিত। তার লক্ষ্যটি যদিও বড়, কিন্তু শুরুর পদক্ষেপটা এখনো ছোট।

মার্ক জাকারবার্গ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথেও জড়িত। তিনি নিয়মিত Newark Public Schools এবং San Francisco General Hospital এ ডোনেশন দেন। পশ্চিম আফ্রিকা তে ইবোলা রোগে আক্রান্তদের জন্য তিনি ২৫ মিলিয়ন ডলার দান করেন।

তিনি বলেন, আমরা অর্থ আয়ের জন্য সেবা প্রদান করি না, আমরা আয় করি আরো ভালো সেবা প্রদানের জন্য।

মার্ক জাকারবার্গ সবসময় লক্ষ্য অর্জনের দিকে ফোকাস করতে বলেন। কারণ গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করাটাই মূখ্য। আপনার স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে মার্ক জাকারবার্গের জীবনী যদি আপনাকে অনুপ্রাণিত করে থাকে তবে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন।

গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করাটাই মূখ্য।

Latest Posts

  • ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

    ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

    ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সেবার মার্কেটিং করাকে এককথায় ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। খুব সহজে ডিজিটাল মার্কেটিং কি এর সংজ্ঞাটা দেওয়া হলেও ডিজিটাল মার্কেটিং এতোটাও সহজ কিছু না। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং কীভাবে করে? ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা কি, অসুবিধা কি, ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা হিসেবে কেমন- এই বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিতভাবে জানতে…

    Read more

  • জাকারবার্গ এবং ফেসবুকের গল্প | কীভাবে কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিবেন

    জাকারবার্গ এবং ফেসবুকের গল্প | কীভাবে কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিবেন

    বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহার করে না এমন মানুষ খুজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। আমরা অনেকেই মার্ক জাকারবার্গ এর ফেসবুকের গল্প জানি । একটি ছোট্ট রুম থেকে সারা পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পরে সকল ভাষাভাষী মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অভ্যাসকে বদলে দিয়েছে ফেসবুক । কি ভাবে মার্ক জাকারবার্গ করলেন এটা ? আপনি কি জানেন জাকারবার্গকে তার স্বপ্নের জন্য কি কি ত্যাগ করতে…

    Read more

  • বিয়ার গ্রিলসের হার না মানা গল্প

    বিয়ার গ্রিলসের হার না মানা গল্প

    ডিসকভারি চ্যানেলে ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড অনুষ্ঠানটি দেখেননি এমন লোক কমই পাওয়া যাবে । অনুষ্ঠানটি যার কারণে সারা বিশ্বে এতো জনপ্রিয়তা পেয়েছে তিনি হচ্ছেন এডওয়ার্ড মাইকেল বিয়ার গ্রিলস (Bear Grylls) । সবার কাছে বিয়ার গ্রিলস নামেই পরিচিত। তিনি একাধারে একজন লেখক, টেলিভিশন অনুষ্ঠানের উপস্থাপক, সাবেক সেনা কমান্ডো ও বর্তমানে বিশ্ব স্কাউট সংস্থার চীফ অব স্কাউট ।…

    Read more